রাজু ঘোষ: একটি বটবৃক্ষ শেখ সোহারব হোসেন সাজু, ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ প্রতিষ্টিত যার হাত ধরে তার পদ পদবী নাই আজ ১৪বছর কাদের ইশারায়!দল ক্ষমতায় বলে পদ দিতে ইচ্ছা হয় না আপনাদের পিছন থেকে গুটিবাজি করছেন বহু তবুও বটগাছের ডাল ভেঙ্গেছে শিকড় উপড়াইনি কভু, সাজু একটা ব্যান্ড আওয়ামীলীগের জন্য তার পদপদবী লাগে না সে শেখ হাসিনার পরিক্ষীত সৈনিক মুজিবআর্দশের অন্তপ্রাণ তার নামে বেনামে বহু শাখা প্রশাখা বেড়ে উঠেছে যারা তাকে ব্যবহার করে নিজেদের আখের গোছাইছে হিসাব টা তাদের জন্য রিভেন্জ, তাকে ব্যবহার করে অনেকই অনেক বড় বড় চেয়ারে বসেছে তার প্রয়োজন হয় শুধু নেতাদের ভোটের সময়, তার সমসাময়িক রাজনীতির সহযোদ্ধারা আজ সবর্ত্র প্রতিষ্টিত তাকে কেনো যোগ্য সম্মান দেওয়া হয়নি এই প্রশ্ন দলের নীতিনির্ধারকদের কাছে ? সাজুরা বটগাছ তাই কারো মোসাহেবী করতে পারে না কারো চাটুকারী করতে পারে না কোন জঙ্গিবাদের সাথে সংশ্লিষ্ট কাউকে প্রশয় দিতে পারে না, বিভিন্ন রকম অনিয়মের সাথে যুক্ত হতে পারে না মুখোশ পরে রাজনীতি করতে পারে না এটাই তার অযোগ্যতা, এগুলা যদি যোগ্যতা পরিমাপের নির্ণয়ের মাপকাঠি হয় তাহলে সে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসাবে সমাজের মানুষের কাছে আদর্শবান হিসাবে প্রতিষ্টিত, দল বিরোধী দলে থাকা কালীন সময়ে কলারোয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি, জোট সরকারের চরম দুঃসময়ে দলের জেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি তার জন্য ক্ষমতার এই ১৪বছরে কোন পদ নেই কোন মূল্যায়ন নেই, সাজুরা কি শুধু বিরোধীদলের জন্য, ক্ষমতায় বসার পরে বসন্তেরকোকিল দের জন্য তাদের এত ত্যাগ এত শ্রম দলের জন্য নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে নিজেকে তার ব্যাক্তি গত জীবনে প্রতিষ্টিত না হওয়ার দ্বায় ও কিন্তু ঐ সব সিনিয়র কর্তাবাবুদের যারা তাকে ব্যবহার করেছে, সময় বহমান নাটক দৃশ্যমান সাজুরা হারে না তারা হারতে পারে না তাদের মত কর্মীর জন্য আজ সারাবাংলাদেশে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় টিকে আছে, প্রকৃতি সবকিছু একদিন হয় সুদে আসলে ফিরিয়ে দিবে ততদিনে সাজুরা নুতন করে বাঁচতে শিখে যাবে।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
জয় হোক মুজিব আদর্শের সকল অসামপ্রদায়িক চেতনার মানুষের,
ভালো থাকুক আমাদের অভিভাবক দেশরত্ন শেখ হাসিনা

লেখক: রাজু ঘোষ, ছাত্রলীগকর্মী