সাতক্ষীরা সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি হলেন ১১নং ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের কৃতি সন্তান মোঃ জাহিদ হোসেন পূর্বের সভাপতি মিজানুর রহমান মিজান জেলা, যুবলীগের আহবায়ক নির্বাচিত হওয়ায় যুবলীগের দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তার স্থলভিত্তিক হলেন সিনিয়র সহ সভাপতি জাহিদ হোসেন। জাহিদ হোসেন স্কুল জীবনে অষ্টম শ্রেণীতে পড়ার সময় তার ছাত্রলীগের রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয়। বিরোধীদলে থাকাকালীন সংকটময় সময়ে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে তার রাজনীতিতে আগমন ঘটে। এরপর কলারোয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ ছাত্র সংসদ নির্বাচন পরে সদর থানা ছাত্রলীগ জেলা ছাত্রলীগের বিভিন্ন পদ পদবী এবং ত্যাগ তিতিক্ষার মাধ্যমে লড়াই সংগ্রাম বহু চড়াই উৎরাই পেরিয়ে বাংলাদেশের সর্ববৃহত যুবসংগঠন বাংলাদেশ যুবলীগের একনিষ্ট কর্মী হিসাবে সদর উপজেলা যুবলীগে তার কার্যক্রম শুরু করেন দলীয় সভা সেমিনার আন্দোল সংগ্রাম সবখানে তার সরব উপস্হিতি জানান দিয়ে বিশাল কর্মী বাহিনি সংগঠিত করেন বলে সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে তার ব্যাপক সুখ্যাতি আছে। তার একমাত্র আদরের ছোট ভাইকে জাকির হোসেন কে ও সড়ক দূর্ঘটনায় হারান ছাত্রলীগের কর্মীদের রক্ষা করতে যেয়ে নিহত হন তার ভাই, তার নিজ ইউনিয়নে ও তার সৎ সততার সুনামের ডালি পরিপূৃন। সর্বপরি সাতক্ষীরা সদর থানা যুবলীগ সামনের কঠিন সময়ে নব জাগরনের অগ্রদূত হিসাবে একজন দক্ষ সংগঠক পেলো বলে মন্তব্য করেছে ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন যুবলীগের অন্যতম নেতা মেম্বর শরিফুল ইসলাম। এছাড়া ঝাউডাঙ্গা বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বাজারকমিটির পরিচালনা পরিষদের নেতা বাবু অলোক ঘোষ বলেন জাহিদ একজন সৎ ও কর্মঠ ছেলে সে দীর্ঘদিন ধরে ঝাউডাঙ্গা বাজার কমিটির সাধারন সম্পাদক হিসাবে করোনাকালীন সময়ে বিপদে মানুষের পাশে থাকে। ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীলগের সভাপতি রমজান আলী বিশ্বাস সাধারন সম্পাদক বাবু অমরেন্দ্রনাথ ঘোষ দুজনেই তাদের মনের উচ্ছাস প্রকাশ করেন এবং জাহিদের হোসেনের জন্য সাথক্ষীরা র আপামর মানুষের কাছে দোয়া চান।