বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের এঁর ৯১ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে। রোববার দুপুরে উপলক্ষে উপজেলা প্রসাশন ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় কর্তৃক আয়োজিত আলোচনা সভা, সেলাই মেশিন ও আর্থিক অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম আরাফাত হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন যশোর ০৬ আসনের সংসদ সদস্য জনাব শাহীন চাকলাদার এমপি। প্রধান অতিথি এমপি শাহীন চাকলাদার বলেন শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বাঙ্গালীদের মুক্তির জন্য তিনি কাজ করে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। এ লড়াই সংগ্রামের প্রেরণায় ছিলেন শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব।বঙ্গবন্ধু স্কুল জীবন থেকে আন্দোলন সংগ্রামে যুক্ত ছিলেন। তিনি একদিনে বঙ্গবন্ধু হননি। শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব ও একদিনে বঙ্গমাতা হয়নি। ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু ছয় দফা ঘোষণা করেন। এই ৬ দফা ঘোষণার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান কে যখন পাকিস্তানী বকারাগারে বন্দী করে তখন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কাছে ছুটে যেতেন। তিনি তাদের কাছে বঙ্গবন্ধুর বার্তা পৌছায় দিতেন। বর্তমানে তাদের সুযোগ্য কন্যা প্রধানম›ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ রোড মডেলে পরিনত করেছে। করোনা কালীন সময়ে এদেশের মানুষ তিন বেলা খেতে পাচ্ছে। সরকার বিনামূল্যে টিকার ব্যবস্থা করেছে। এ সরকারের আমলে দেশের প্রতিটা সেক্টরে উন্নতি হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম রহুল আমীন, কেশবপুর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মেয়র রফিকুল ইসলাম, ইন্সপেক্টর তদন্ত ওহিদুজ্জামান,কেশবপুর প্রেসক্লাব সভাপতি আশরাফ উজ জামান খান, ভাইস চেয়ারম্যান পলাশ মল্লিক ও নাসিমা সাদেক, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রুপালী রাণী, কেশবপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চন্দ্র সাহা, মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী রাবেয়া ইকবল প্রমূখ। অপরদিকে সকালে কেশবপটুর উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের এঁর ৯১ তম জন্মবার্ষিকী আলোচনা সভা দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম রহুল আমিন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার ,এমপি।