সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার ৫ নং কৈখালী ইউনিয়নের সীমান্ত এলাকার শৈলখালী গ্রামের আরশাদ বরকন্দাজের পুত্র মোনাজাত সহ তার যোগীরা একই গ্রামের কাশেম, হাবিবুর, জব্বার, ধিরাজ বেপরোয়া কৈখালী সীমান্ত দিয়ে এই কয়েজন ব্যক্তি চোরাকারবার করে যাচ্ছে । গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কৈখালী সীমান্ত টহল যোদ্দার ও চোরাইসেন্ডিগেট বন্ধের জন্য বেশ কয়েটি বিজিবি ক্যাম্প তৈরী করেছে । প্রতিটি ক্যাম্পে আছে জনবল ও অস্ত্র । তবে দুঃখের বিষয় এত গুলো বিজিবি ক্যাম্প থাকতে কিভাবে , কাদের সহযোগিতা ও ছত্রছায়ায় কৈখালী সীমান্তে প্রশাসনকে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে প্রতিনিয়ত চোরাই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত সীমান্ত দিয়ে মাদক , গরুসহ মানব পাচার হচ্ছে ।এই চক্রের সাথে কি প্রশাসন সক্ষতা আছে। নাকি কালো টাকার দাপট আর নেতাদের ছত্রছায়ায় বুক খুলে কাজ করছে । তথ্য অনুসন্ধানে ও এলাকাবাসীর কাজ থেকে জানা যায় আরশাদ বরকন্দাজের পু্ত্র মোনাজাত সহ ৬/৭ জন ব্যক্তির শিখর চিরদিনের জন্য উপড়ে ফেললে কৈখালী সীমান্তে চিরদিনের জন্য বন্ধ হবে গরু, মহিষ, মানব ও মাদক পাচার । এ সমস্ত চোরা কারবারীদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা ও আছে । গ্রেফতার হলে এরা মনে করে শশুর বাড়ী যাচ্ছি । মাত্র কয়দিন জেল খেটে জামাই বাবুর মত বাড়ীতে আসে ।এ চক্রের সদস্যরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে আসলে এদের ক্ষমতার উৎস কোথায় , এটিও খতিয়ে দেখতে হবে প্রশাসন কে এক্ষনি এদের কঠিন শাস্তির আওতায় না আনলে ধ্বংস হবে দেশ , ধ্বংস হবে যুব সমাজ প্রশাসনের মাধ্যমে দ্রুত এদের বিরুদ্ধে কঠোর ভাবে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করে স্থায়ী সমাধান চাই সচেতন মহলসহ এলাকাবাসী কৈখালী চোরাকারবারি মোনাজাতের কাছে জানতে চাইলে বলেন আমার লাইফে সাত আট বছর আগে লোক পারাপারের কাজ করতাম এখন আর লোক পারাপারের কাজও করি না এখন শুধু গরু ও মাছের পোনা পারাপারের ব্যবসা করি।
কৈখালী পরানপুর বিজিবি ক্যাম্প হাবিলদারের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। নীলডুমুর (১৭)বিজিবি’র সিও’র ব্যবহৃত ফোনে বার বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও সম্ভব হয়নি।