HEADLINE
বল্লীতে বজ্রপাতে শিশুর মৃ’ত্যু ভোমরা স্থলবন্দরে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিকারীদের কোনভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না বলাডাঙ্গায় জমি সংক্রান্ত বি’রো’ধে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খু’ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি সাতক্ষীরার উন্নয়ন ইস্যুতে ৫ এমপি’কে এক টেবিলে বসার আহবান সাতক্ষীরায় তামাক কোম্পানির বিজ্ঞাপণে সয়লাব, টার্গেটে কিশোর ও তরুণ সাতক্ষীরায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন সাতক্ষীরার পর এবার মাগুরার সিভিল সার্জনের বিরুদ্ধে জনবল নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ! কলারোয়ায় এক কৃষকের ঝু’ল’ন্ত লা’শ উ’দ্ধা’র কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষা’ঙ্গ কে’টে দ্বিতীয় স্ত্রী’র আ’ত্ম’হ’ত্যা
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ১০:৫৯ অপরাহ্ন

প্রতাপনগরে বন্যা প্লাবিত এলাকায় ভাসমান মসজিদ উদ্বোধন

আশাশুনি ব্যুরো / ৩৯৭
প্রকাশের সময় : বুধবার, ৬ অক্টোবর, ২০২১

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগরে বন্যা প্লাবিত মসজিদে সাঁতার দিয়ে নামাজ আদায় করতে যাওয়া ইমামের খবর পত্রপত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর মুসল্লিদের অসুবিধার কথা বিবেচনা করে সেখানে ভাসমান মসজিদ নির্মান করে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) আছর নামাজের মাধ্যমে ভাসমান মসজিদের উদ্বোধন করা হয়।


আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশন মসজিদটি নির্মানের উদ্যোগ নেন। প্রতাপনগর হাওলাদার বাড়ির কাছে ভাঙ্গন কবলিত পয়েন্টে ভাসমান মসজিদ উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মীত মসজিদটির নামকরন করা হয়েছে “আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশন মসজিদে নুহ (আঃ)।” বন্যা কবলিত মসজিদ কমিটি এ মসজিদ পরিচালনা করবে। ৫৫ ফুট বাই ১২ ফুট বিশিষ্ট নৌকার উপর নির্মিত ভাসমান মসজিদে একসাথে ৮০ জন মুসাল্লি নামাজ আদায় করতে পারবে। মসজিদের সাথে মিনি অজুখানা, টয়লেট, সোলার লাইট, সাউন্ড সিস্টেম, কোরআন শরীফসহ বুক শেলফ রয়েছে। এ ছাড়া ভাসমান মসজিদে মুসল্লিদের যাতায়াতের জন্য আছে একটা ছোট নৌকা। আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন এই মহতী কাজের উদ্বোধন করেন।


ভাসমান মসজিদ পাওয়ায় এলাকার মানুষের মধ্যে খুশি ফিরে এলেও তারা প্লাবিত মসজিদটি টিকিয়ে রাখার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন। সরকারি ও বেসরকারি ভাবে মসজিদ রক্ষার্থে এখনো কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। মসজিদের পাশের শতাধিক ঘরবাড়ি প্লাবনে সম্পূর্ণভাবে ভেসে গেছে। মসজিদের ৩ পাশের মাটি ধ্বসে গেছে এবং জোয়ারভাটা ও নদীর ঢেউয়ে ধ্বসে যাচ্ছে। ফলে মসজিদের বারান্দায় ফাটল লেগেছে। ভীতের নীচের মাটি অনেকটা করে ভেসে গেছে। দ্রæত মসজিদ রক্ষার্থে কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে মসজিদটি যে কোন সময় ভেঙ্গে যেতে পারে। মসজিদের মুসল্লিরাসহ এলাকার মানুষ মসজিদের জন্য চোখের পানি ফেলে যাচ্ছে। তাদের দাবী ধর্মপ্রাণ মানুষসহ উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, জন প্রতিনিধিসহ সকলে সহযোগিতা নিয়ে এগুলে এলে মসজিদটি রক্ষা সম্ভব হতে পারে।


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ