HEADLINE
সাতক্ষীরার পর এবার মাগুরার সিভিল সার্জনের বিরুদ্ধে জনবল নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ! কলারোয়ায় এক কৃষকের ঝু’ল’ন্ত লা’শ উ’দ্ধা’র কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষা’ঙ্গ কে’টে দ্বিতীয় স্ত্রী’র আ’ত্ম’হ’ত্যা কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষা’ঙ্গ কে’টে দ্বিতীয় স্ত্রী’র আ’ত্ম’হ’ত্যা বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন : বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ ৫ দিন পর ভোমরায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু দেবহাটায় পাল্টাপাল্টি মারপিটে ইউপি চেয়ারম্যান ও আ’লীগ সভাপতি সহ আহত ৫ সাতক্ষীরা সীমান্তে নয়টি স্বর্ণের বার’সহ চোরাকারবারি আটক সাতক্ষীরায় চেতনানাশক স্প্রে করে দুই পরিবারের নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট আশাশুনির কোপাত বাহিনীর প্রধান কারাগারে
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:১৪ অপরাহ্ন

সরসকাটি দাখিল মাদ্রাসায় পাতানো নিয়োগ বোর্ড সম্পন্ন

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৪০৫
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৩

কলারোয়ার সরসকাটি দাখিল মাদ্রাসায় মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে পাতানো নিয়োগ বোর্ড সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার ২ নভেম্বর ওই মাদ্রাসার ইফতেদায়ী প্রধান ও গবেষণাগার/ল্যাব সহকারী পদে পাতানো নিয়োগ বোর্ড বসানো হয়।

তথ্যনুসন্ধানে জানা যায়, সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের সরসকাটি গ্রামের সরসকাটি দাখিল মাদ্রাসায় ইবতেদায়ী প্রধান ও গবেষণাগার/ ল্যাব সহকারি ২টি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। ইবতেদায়ী প্রধান পদে ৫ জন ও গবেষণাগার / ল্যাব সহকারী পদে ৭ জন আবেদন করে। এদিকে গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় দৈনিকে আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে গবেষণাগার / ল্যাব সহকারী পদে একই ইউনিয়নের জব্বারের ছেলে জাহিদ হোসেনকে ৮ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ও ইবতেদায়ী প্রধান পদে নজরুল ইসলামকে ৭ লক্ষ টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁসের মাধ্যমে পাতানো নিয়োগ সম্পন্ন করা করা হবে মর্মে সংবাদ প্রকাশিত হয়। অবশেষে বস্তুনিষ্ট সংবাদের সত্যতা প্রমাণ করে সংবাদে প্রকাশিত জাহিদ হোসেন ও নজরুল ইসলামকে নিয়োগ প্রদান করা হয়। এ অপকর্মে সহযোগিতা করার জন্য মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজি প্রতিনিধি ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ ও কলারোয়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার মীর মস্তাফিজুর রহমান মোটা অংকের টাকা ঘুষ গ্রহণ করে। তবে নিয়োগ বোর্ডের ফলাফল ঘোষণা করার পর প্রকাশিত সংবাদ গুলো দেখিয়ে সকল অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজি প্রতিনিধি ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ ও কলারোয়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার মীর মস্তাফিজুর রহমান এ বিষয়ে কিছু বলতে অস্বীকার করেন। উল্লেখ্য, ইবতেদায়ী প্রধান পদে পাঁচ জন আবেদন করলেও একটি মাদ্রাসার সভাপতি জানান প্রতিষ্ঠান থেকে তিনি একজন শিক্ষককে জোর করে সরসকাটি দাখিল মাদ্রাসায় ইবতেদায়ী প্রধান পদে নিয়োগ দিবেন, যা নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ