HEADLINE
ভোমরা স্থলবন্দরে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিকারীদের কোনভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না বলাডাঙ্গায় জমি সংক্রান্ত বি’রো’ধে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খু’ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি সাতক্ষীরার উন্নয়ন ইস্যুতে ৫ এমপি’কে এক টেবিলে বসার আহবান সাতক্ষীরায় তামাক কোম্পানির বিজ্ঞাপণে সয়লাব, টার্গেটে কিশোর ও তরুণ সাতক্ষীরায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন সাতক্ষীরার পর এবার মাগুরার সিভিল সার্জনের বিরুদ্ধে জনবল নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ! কলারোয়ায় এক কৃষকের ঝু’ল’ন্ত লা’শ উ’দ্ধা’র কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষা’ঙ্গ কে’টে দ্বিতীয় স্ত্রী’র আ’ত্ম’হ’ত্যা কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষা’ঙ্গ কে’টে দ্বিতীয় স্ত্রী’র আ’ত্ম’হ’ত্যা
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৩:৩৭ অপরাহ্ন

ভালো নেই কেশবপুরের ডেকোরেটর ও লাইট মালিক-শ্রমিকরা

উৎপল দে, কেশবপুর / ৪৯৯
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১

যশোরের কেশবপুরের ডেকোরেটর ও লাইট মালিক-শ্রমিকরা ভালো নেই । মহামারী করোনা ভাইরাসের কারনে চরম দূর্বিসহ জীবন করছে তারা।কোভিট ১৯ সংক্রমনের কারণে সব ধরনের সামাজিক, সাংস্কৃতিক,ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান বন্ধ থাকায় কেশবপুরের ডেকোরেটর ও লাইট মালিক-শ্রমিকদের কাঁধে চেপেছে লোকসানের বোঁঝা। পেশা বদল করেছে অনেকেই। কেউ এখন রাজমিস্ত্রীর জোগালে কেউ বা আবার চা বিক্রেতা। দীর্ঘদিন লকডাউনের কারনে ব্যবসা না থাকায় ভবিষ্যত নিয়ে হতাশায় পড়েছে এইসব মালিক ও শ্রমিকেরা। ডেকোরেটর শ্রমিক আবুল কাশেম বলেন কাজ কর্ম না থাকায় একবেলা খেয়ে আর একবেলা না খেয়ে দিন কাটছে।
জানা গেছে, কেশবপুর উপজেলায় ৫০টি মাইক, লাইট ও ডেকোরেটর ব্যবসায়ী সহ তিন শতাধিক শ্রমিক মিলে এই ব্যবসা পরিচালনা করে যারা অধিকাংশই আর্থিকভাবে সচ্ছল নয়। এক সময় বিভিন্ন মিছিল মিটিং বিবাহ ,গায়ে হলুদ সহ যে কোন অনুষ্ঠানের জন্য এই ব্যবসায়ীদের কদর ছিল। কোভিড-১৯ এর কারনেএই সব ব্যবসায়ীরা আজ বিপাকে পড়েছে। ব্যবসা বদল করছে অনেকেই।


কোভিড-১৯ এর মহামারির কারনে বিগত দুই বছর ব্যবসায়ীরা কোন ব্যবসা করতে না পারায় অনেক মালিক ও শ্রমিকেরা তাদের দীর্ঘদিনের পেশা ছেড়ে এখন হয়েছে চা বিক্রেতা, ফল বিক্রেতা, রাজমিস্ত্রির লেবার। অনেকেই সংসার চালান্াের জন্য বাড়ি বাড়ি যেয়ে বিচালি কেটে বেড়াচ্ছে।
মালিক ও শ্রমিকেরা এখন মানবেতর জীবন যাপন করছে। অনেকেই ঘরভাড়া ও বিদ্যুৎ বিল না দিতে পেরে এই ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছে।


তিশা সাউÐের মালিক টিপু বলেন দীর্ঘ দেড় বছর ঘরভাড়া বিদ্যুৎ বিল ও সমিতির কিস্তি দিয়ে যাচ্ছি ব্যবসা না থাকায় কারনে চা বিক্রি করে খাচ্ছিলাম লকডাউনে তাও হচ্ছে না।
পাপিয়া ডেকোরেটরের মালিক মফিজুর রহমান বলেন সমস্ত মালামাল বাড়িতে এনে রেখেছি সংসার চালানোর জন্য বাড়ি বাড়ি যেয়ে বিচালি কেটে বেড়চ্ছি।


কেশবপুরে মাইক, লাইট ও ডেকোরেটর ব্যবসায়ীর সভাপতি রবিউল ইসলাম বলেন আমাদের সু-দিনে অনেক সুধীজন,রাজনৈতিক নেতারা পাশে থাকত কিন্তু আমাদের দুর্দিনে কাউকে আমাদের পাশে পাচ্ছি না।


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ