ভারত থেকে বেনাপোবন্দরে আমদানীকৃত পণ্যের সাথে প্রতিনিয়ত প্রবেশ করছে অবৈধ্য মাদকদ্রব্য। বন্দর এলাকার কিছু মাদকব্যবসায়ী বৈধ্য ব্যবসার আড়ালে এ অবৈধ্য ব্যবসায় জড়িত রয়েছে দীর্ঘি দিন ধরে। বেনাপোল স্থল বন্দর দিয়ে অভিনব কায়দায় একটি চক্র আমদানি নিষিদ্ধ এসব পণ্য আনছে। সুকৌশলে বন্দর থেকে ছাড় করে নিয়ে যাচ্ছে তারা। মাঝে মধ্যে এসব পন্যের দু একটি চালান আটক হলে বন্দর কাস্টমস ও ব্যবসায়ীদের মাঝে হইচই পড়ে। পরে দিন কয়েক যেতে না যেতেই এ নিয়ে কেউ আর মাথা ঘামায় না।এই সুযোগে চক্রটি আবারো পুরানো কারবার শুরু করে।বেনাপোল স্থলবন্দরে দুটি ভায়াগ্রার চালান আটক হওওয়ার পর আবারো সেই আলোচনা শুরু হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে যারা বৈধ পণ্যের অন্তরালে মাদকদ্রব্য আনছে তাদের সাথে কাস্টমসের শীর্ষ কর্মকর্তাদের রয়েছে মোটা অংকের টাকার ভাগাভাগি। সে কারণে কোনোভাবে এই অবৈধ কারবার বন্ধ হচ্ছে না। বেনাপোলের একাধিক নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, যশোরের মামনি এন্টার প্রাইজ নামের একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক যশোর শাখা থেকে গত -১৭-৫-২০২১ তারিখে একটি এলসি খোলেন। যার নম্বর-০৮৮৬২১০১০৩৫৬। পন্য চালানটির ইনভয়েস নম্বর ডি,আই এম আই/০৫/২১-২২ তারিখ- -১১-৫-২১। সে অনুযায়ী ভারতের বনগার দ্রতি ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি-রপ্তানিকারক এ পণ্যগুলো বাংলাদেশ পাঠায়। যা গত ৩১/৫/২১ তারিখে বেনাপোল স্থলবন্দরে আসে। চালানটির কাস্টম কার্গ মেনুফেস্ট নম্বর -১৯৭৮৮/১। ভারতীয় ট্রাক নম্বর-ডব্লু বি-৬৫ বি-০২১৭।