HEADLINE
সাতক্ষীরার পর এবার মাগুরার সিভিল সার্জনের বিরুদ্ধে জনবল নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ! কলারোয়ায় এক কৃষকের ঝু’ল’ন্ত লা’শ উ’দ্ধা’র কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষা’ঙ্গ কে’টে দ্বিতীয় স্ত্রী’র আ’ত্ম’হ’ত্যা কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষা’ঙ্গ কে’টে দ্বিতীয় স্ত্রী’র আ’ত্ম’হ’ত্যা বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন : বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ ৫ দিন পর ভোমরায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু দেবহাটায় পাল্টাপাল্টি মারপিটে ইউপি চেয়ারম্যান ও আ’লীগ সভাপতি সহ আহত ৫ সাতক্ষীরা সীমান্তে নয়টি স্বর্ণের বার’সহ চোরাকারবারি আটক সাতক্ষীরায় চেতনানাশক স্প্রে করে দুই পরিবারের নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট আশাশুনির কোপাত বাহিনীর প্রধান কারাগারে
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১১:১৩ অপরাহ্ন

বেনাপোলে ভারতগামী পাসপোর্ট যাত্রীদের রাত কাটছে রাস্তায়

টিটু মিলন, বেনাপোল / ৪০৩
প্রকাশের সময় : শনিবার, ৯ জুলাই, ২০২২

দেশের বৃহত্তর স্থলবন্দর বেনাপোলে টানা রোদ্রে দীর্ঘ সময়ের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও যেতে পারেনি শতশত ভারতগামী পাসপোর্ট যাত্রী। অনেকে স্থানীয় হোটেল গুলোতে ঠাঁই হলেও বেশিরভাগ যাত্রীদের হোটেলে রুম না থাকায় আশ্রয় নিয়েছে প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের ফ্লোরে। এদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছে।

এসময় কয়েকজনের সাথে কথা হলে রাজশাহী থেকে আসা সুব্রত জানায়, দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থেকে পা ব্যাথা হয়ে গেছে তবুও যেতে পারিনি। হোটেলে রুম খালি নাই। যার কারণে বাহিরে থেকে রাত কাটাচ্ছি। 

শরীয়তপুরের সোহেল উদ্দিন জানান, ৫/৬ ঘন্টা দাঁড়িয়েও ইমিগ্রেশন পর্যন্ত পৌঁছাতে পারিনি। এমতাবস্থায় থাকা খাওয়ারও বেশ সমস্যা। 

বরিশাল থেকে আসা সুচিত্রা রানি পাল নামের এক বৃদ্ধা জানান, ভারতে চিকিৎসার জন্য যাচ্ছিলাম কিন্তু এখানে এসে আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েছি। হোটেলে জায়গা নাই। অচেনা জায়গা, কিছুই চিনি না। খাবার কিনে খাব আশেপাশের দোকানগুলোও বন্ধ। 

ভারতীয় পাসপোর্টধারী যাত্রী শংকর শাহা শত অভিযোগ নিয়ে বলেন, বাংলাদেশে এসে অনেক কিছু শিখে গেলাম। বেনাপোল বন্দর কর্তৃপক্ষ প্রতিটি পাসপোর্ট যাত্রীদের কাছ থেকে যাত্রী সেবার নামে ৫০ টাকা করে নিলেও, এখানে চোখে পড়ার মতো তেমন কোন যাত্রী সেবা নাই। প্রচন্ড গরমের মধ্যে টানা রোদ্রে দীর্ঘ সময় দাঁড়াতে হচ্ছে। নেই যাত্রীদের জন্য তেমন কোন বসার জায়গা। নারী-পুরুষ, শিশু, বয়স্ক সবাইকে এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তাহলে সেবা না দিয়েও কেন বন্দর কর্তৃপক্ষ আমাদের কাছ থেকে সেবার নামে ৫০ টাকা করে চাঁদাবাজি করছে।

জীবন ঘোষ বলেন, দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়েও যাওয়া হলো না। আশ্রয় জুটেছে বন্দর প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের ফ্লোরে। এখানে ৫০ টাকা করে বন্দর চার্জ নিলেও নেই কোন ফ্যানের ব্যবস্থা। প্রচন্ড গরমের মধ্যে বসে আছি। আমার মতো শত শত পাসপোর্ট যাত্রীদেরও একই অবস্থা


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ