সাতক্ষীরার জেলার শ্যামনগর উপজেলার কৈখালী সীমান্তে চোরা কারবারীরা বেপরোয়া, সমাধান চাই সচেতন মহলসহ এলাকাবাসী। কৈখালী সীমান্ত দিয়ে মাত্র কয়েজন ব্যক্তি চোরাকারবার করে যাচ্ছে । গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কৈখালী সীমান্ত টহল যোদ্দার ও চোরাইসেন্ডিগেট বন্ধের জন্য বেশ কয়েটি বিজিবি ক্যাম্প তৈরী করেছে। প্রতিটি ক্যাম্পে আছে জনবল ও অস্ত্র। তবে দুঃখের বিষয় এত গুলো বিজিবি ক্যাম্প থাকতে কিভাবে, কাদের সহযোগিতা ও ছত্রছায়ায় কৈখালী সীমান্তে প্রশাসনকে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে প্রতিনিয়ত চোরাই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত সীমান্ত দিয়ে মাদক , গরুসহ মানব পাচার হচ্ছে। এই চক্রের সাথে কি প্রশাসন সক্ষতা আছে। নাকি কালো টাকার দাপট আর নেতাদের ছত্র-ছায়ায় বুক খুলে কাজ করছে। তথ্য অনুসন্ধানে ও এলাকাবাসীর কাজ থেকে জানা যায় মাত্র ৬/৭ জন ব্যক্তির শিখর চিরদিনের জন্য উপড়ে ফেললে কৈখালী সীমান্তে চিরদিনের জন্য বন্ধ হবে গরু, মহিষ, মানব ও মাদক পাচার। এ সমস্ত চোরা কারবারীদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা ও আছে। গ্রেফতার হলে এরা মনে করে শশুর বাড়ী যাচ্ছি। মাত্র কয়দিন জেল খেটে জামাই বাবুর মত বাড়ীতে আসে।এ চক্রের সদস্যরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে আসলে এদের ক্ষমতার উৎস কোথায়, এটিও খতিয়ে দেখতে হবে প্রশাসন কে এক্ষনি এদের কঠিন শাস্তির আওতায় না আনলে ধ্বংস হবে দেশ, ধ্বংস হবে যুব সমাজ প্রশাসনের মাধ্যমে দ্রুত এদের বিরুদ্ধে কঠোর ভাবে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করে স্থায়ী সমাধান চাই সচেতন মহলসহ এলাকাবাসী।