করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘ ৫৫২দিন বন্ধ থাকার পর সারাখুলেছে কেশবপুর সহ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এদিকে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর রোববার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের স্কুলের ফটক গুলো সাজানো হয়েছে। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করানো হচ্ছে। আর এতোদিন পর স্কুলে আসতে পেরে আনন্দের কমতি নেই শিক্ষার্থীদের মাঝে। অভিভাবকদের মধ্যে উচ্ছ¡াস থাকলেও রয়েছে কিছুটা ভয়-ভীতি। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গোলাপ ফুল দিয়ে শিক্ষার্থদের বরণ করে নেন। কেশবপুর উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা এম এম আরাফাত হোসেন , মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার রবিউল ইসলাম , প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল জব্বার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেছেন। শহরের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায় অভিভাবকেরা তাদের ছেলে মেয়েদের নিয়ে স্কুলে এসেছেন। স্কুলের ফটকে হ্যান্ড স্যানিটাইজ ও তাপমাত্রা মেপে এবং নির্দিষ্ট দূরত্ব রেখে সারিবদ্ধভাবে বিদ্যালয়ের ভেতর শিক্ষার্থীদের প্রবেশ করানো হচ্ছে। এ সময় স্কুলের গেটে কোনো জটলা দেখা যায় নি। শিক্ষার্থীদের সবাইকে মাস্ক পরতে দেখা গেছে। কেশবপুর পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক প্রবীর দত্ত বলেন এতোদিন পর স্কুলে আসতে পেরে শিক্ষার্থীরে মাঝে আনন্দ বিরাজ করছিলো। গোলাপ ফুল দিয়ে তাদের কে অর্ভ্যথনা জানানো হয়। কেশবপুর পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ আছাদুজ্জামান জানান সরকারি নির্দেশনা মেনেই ক্লাস হয়েছে। শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ছিলো লক্ষনীয়।