HEADLINE
৫ দিন পর ভোমরায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু দেবহাটায় পাল্টাপাল্টি মারপিটে ইউপি চেয়ারম্যান ও আ’লীগ সভাপতি সহ আহত ৫ সাতক্ষীরা সীমান্তে নয়টি স্বর্ণের বার’সহ চোরাকারবারি আটক সাতক্ষীরায় চেতনানাশক স্প্রে করে দুই পরিবারের নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট আশাশুনির কোপাত বাহিনীর প্রধান কারাগারে সজিনা গাছের ডাল কাটতে গিয়ে বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু কলারোয়ায় শেখ হাসিনার গাড়ি বহরে হামলা মামলায় পলাতক আসামি যশোরে গ্রেপ্তার দেবহাটায় নদীতে কাঁকড়া ধরতে গিয়ে শিশুর ম’র্মা’ন্তিক মৃ’ত্যু সাতক্ষীরায় দু’বস্তা ফেনসিডিল’সহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার আমাদের সাতক্ষীরা জেলা উন্নয়নে অনেকটা অবহেলিত
মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৪ অপরাহ্ন

দমদম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগে নিয়োগ পরিক্ষা বন্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৪৪২
প্রকাশের সময় : শনিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২২

সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার দমদম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেনীর চার কর্মচারী নিয়োগে ৬০ লক্ষাধিক টাকার নিয়োগ বানিজ্যের অভিযোগ তুলে তীব্র বাঁধা ও চাপের মুখে পড়ে বন্ধ হয়ে গেছে নিয়োগ পরীক্ষা।

শনিবার ৮ অক্টোবর সকাল ১০ টায় নিয়োগ বানিজ্যের অভিযোগ তুলে এই পাতানো নিয়োগ বোর্ড বন্ধ করার জন্য তারা কলারোয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল হামিদ এবং নিয়োগ বোর্ডের ডিজির প্রতিনিধিদ্বয় তালা সরকারী গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষক অলোক কুমার, তালা বি.দে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহজান কবির ও দমদম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহিমকে তারা অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ মিছিল করতে থাকেন। উপজেলার সোনাবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুল ইসলাম, ইউপি সদস্য বিল্লাল হোসেন, ইউপি সদস্য ফারুক হোসেন, কেড়াগাছি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রুহুল কুদ্দুসসহ শতাধিক এলাকাবাসী সেখানে উপস্থিত হয়ে বিক্ষোভ করেন এবং তাদের অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে থানা পুলিশ এসে দুই পক্ষের উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ বিষয়ে দমদম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহিম জানান, নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগটি সঠিক নয়। এর আগেও দুই বার এই পদের নিয়োগ পরীক্ষা স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে হট্টগোল করে বন্ধ করা হয়েছে। তবে, স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুল ইসলাম জানান, সেখানে যে নিয়োগ বাণিজ্য করা হয়েছে তার সুনির্দিষ্ট প্রমান তার কাছে রয়েছে। তিনি আরো জানান, এই নিয়োগ বোর্ড বন্ধ করার জন্য ইউপি সদস্য বিল্লাল হোসেন স্বাক্ষরিত গত ৭ অক্টোবর জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন করা হয়। জেলা প্রশাসক সেটি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর পাঠান। উপজেলা নির্বাহী অফিসার উক্ত বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে পাঠান। তিনি এ সময় অভিযোগ করে বলেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কোন ব্যবস্থা না নিয়েই বরং সেখানে নিয়োগ পরীক্ষা নেয়ার চেষ্টা করলে তাতে বাধা দেয়া হয়। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল হামিদ সেখানে নিয়োগ পরীক্ষা গোলযোগের কারনে অনুষ্ঠিত হয়নি বলে স্বীকার করলেও নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠায় এই পরীক্ষা বন্ধ করা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাব না দিয়ে তিনি ফোন কেটে দেন।


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ