“কুয়াশা কাটছে, কাটবে আজ কি কাল,
ধুয়ে ধুয়ে যাবে কুৎসার জঞ্জাল,
ততদিনে প্রাণ দেব শত্রুর হাতে
মুক্তির ফুল ফুটবে সে সংঘাতে।
ইতিহাস! নেই অমরত্বের লোভ,
আজ রেখে যাই আজকের বিক্ষোভ।”
কবির লেখা এই কবিতার মত শুধু জিতে যেয়ে বিজয়ী হওয়া যায় না বেচেঁ থাকার জন্য আদর্শের বাণী টেকাতে করতে হয় সংগ্রাম, বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করছি আমরা নিদির্ষ্ট এবটা লক্ষ নিয়ে স্বাধীন হয়েছিলো আমার মাতৃভূমি, একজন লেখক তার কবিতা দিয়ে একত্রিত করেছিলো ৭কোটি বাঙালি কে, স্বপ্ন ছিলো বিশ্বের বুকে মাথা উচুঁ করে দাড়িয়ে থাকবে ব দ্বীপ খ্যাত এই স্বাধীন দেশ টি, স্বাধীনের ৪বছর পর সেই যে রোগাক্রান্ত হলো সদ্য ভুমিষ্ট শিশু টি হাটি হাটি পা পা করে আজকে এই ৫০শে এসে তার সমস্ত শরীরে বাসা বেধেঁছে ভয়াবহ ক্যান্সারের, বিজয়ের এই সূর্বণ জয়ন্তী আমরা চেয়েছিলাম জন্ম নেওয়া শিশুটির পরিপূর্ণ বয়সে নিরোগ থেকে শতবর্ষ পালনের সময় সারাপৃথিবীর বুকে মাথা উচুঁ করে দাঁড়িয়ে বলবে আমি বাঙালি শেখ মুজিব আমার জাতির পিতা আমার দেশ বাংলাদেশ, সারাবিশ্বের হৃদয়ে বাঙালি জাতি তাদের কর্মপরিচয়ে মাথা উচুঁ করে দাড়িয়ে থাকবে স্ট্যাচু অফ লির্বাটির মত করে, সমস্ত জাতির কাছে অসামপ্রদায়িক চেতনার ধারক বাহক হিসাবে গ্রহীত হবে মুজিববাদ দর্শন, চেতনা থাকবে হৃদয়ে মতবাদ হবে বাঙালিত্ব, আমরা হয়ত থাকব না নুতন পৃথিবীর ভবিষ্যৎ প্রজন্ম জেনো গর্ব করে পৃথিবীর সর্বক্ষেত্রে বলতে বাঙালি জাতির রুপকথার থেকে দারুন তাদের আত্মত্যাগের গল্প, সারাবিশ্বের মানুষ অনুপ্রাণিত হতে পারে আমাদের এই ইতিহাস থেকে, বিজয়ের এই ৫০বছর পূর্তিতে এটাই হোক আমাদের চাওয়া।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
লেখকঃ রাজু ঘোষ