সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার কৈখালী সীমান্তে চোরাকারবারীদের হাত থেকে রক্ষা পেতে অস্থায়ী না , স্থায়ী সমাধান চাই সচেতন মহলসহ এলাকাবাসী । যুগ যুগ ধরে কৈখালী সীমান্ত দিয়ে মাত্র কয়েজন ব্যক্তি চোরাকারবার করে যাচ্ছে ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কৈখালী সীমান্ত টহল যোদ্দার ও চোরাইসেন্ডিগেট বন্দের জন্য বেশ কয়েটি বিজিবি ক্যাম্প তৈরী করেছে । প্রতিটি ক্যাম্পে আছে জনবল ও অস্ত্র । তবে দুঃখের বিষয় এত গুলো বিজিবি ক্যাম্প থাকতে কি ভাবে , কাদের সহযোগিতা ও ছত্রছায়ায় কৈখালী সীমান্তে প্রশাসনকে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে প্রতিনিয়ত চোরাই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে । কয়দিন আগে কৈখালীতে রতন ও মিজান নামে দুইজন ব্যক্তি চোরাইসেন্ডিগেটের বলি হয় । তাদের পরিবার এখন মানবতার জীবন যাপন করছে । বর্তমানে করোনা ভাইরাসকে অপেক্ষা করে প্রতিনিয়ত সীমান্ত দিয়ে মাদক , গরুসহ মানব পাচার হচ্ছে ।এই চক্রের সাথে কি প্রশাসনের সক্ষতা আছে নাকি কালো টাকার দাপট আর নেতাদের ছত্রছায়ায় বুক খুলে কাজ করছে । তথ্য অনুসন্ধানে ও এলাকাবাসীর কাজ থেকে জানা যায় মাত্র ৬/৭ জন ব্যক্তির শিখর চিরদিনের জন্য উপড়ে ফেললে কৈখালী সীমান্তে চিরদিনের জন্য বন্ধ হবে মানব ও মাদক পাচার । এ সমস্ত চোরাকারবারীদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা ও আছে । গ্রেফতার হলে এরা মনে করে শশুর বাড়ী যাচ্ছি । মাত্র কয়দিন জেল খেটে জামাই বাবুর মত বাড়ীতে আসে । শনিবার রাতে কৈখালী সীমান্তের মানব পাচার কারীদের সহযোগিতায় মাথা পিচু ১০/১২ হাজার টাকার বিনিময়ে ৯ জন লোক ভারত থেকে বাংলাদেশে পার হয় । কিন্তু দুঃখের বিষয় এ চক্রের ফাদে পরে তারা কয়েক দফায় নগদ অর্থসহ মালামাল খোয়ায় । এদের থেকে একজন পুরুষ , একজন নারী ও একজন শিশুকে স্থানীয়রা আটক করে কৈখালী পরিষদে সপদ্ করে । তাদের কাজ থেকেও সব ছিনতাই করে এ চক্রের সদস্যরা। দিনের পর দিন এ চক্রের সদস্যরা বেপরোয়া উঠছে ।
আসলে এদের ক্ষমতার উৎস কোথায় , এটিও খতিয়ে দেখতে হবে প্রশাসন কে । এক্ষনি এদের কঠিন শাস্তির আওতায় না আনলে ধ্বংস হবে দেশ , ধ্বংস হবে যুব সমাজ । প্রশাসনের মাধ্যমে দ্রুত এদের বিরুদ্ধে কঠোর ভাবে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করে স্থায়ী সমাধান চাই সচেতন মহলসহ এলাকাবাসী।