HEADLINE
কবিতা: উন্নয়নের শপিংমল বাংলাদেশি কমিউনিটি ইন সাইপ্রাসের নতুন কমিটি ঘোষণা পাঁচ টাকা নিয়ে কথা কাটাকাটি, ভ্যান চালকের ঘুষিতে যাত্রীর মৃত্যু ভোমরা বন্দরে পেঁয়াজ মজুদ রাখায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে তিন ব্যবসায়ীকে জরিমানা সাতক্ষীরা কারাগারে আসামির মৃত্যু! ঝাউডাঙ্গায় রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা কাভার্ড ভ্যানে ধাক্কা, বাসের ১০ যাত্রী আহত কলারোয়া ফুটবল মাঠে আনন্দ মেলার নামে চলছে অবৈধ লটারির রমরমা বাণিজ্য! কলারোয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত সাতক্ষীরার নলতা শরীফে ৫৯ তম বার্ষিক ওরছ শুরু ৯ ফেব্রুয়ারি জনগণের ক্ষতি করে কোনো কাজ করা যাবে না- ঝাউডাঙ্গায় বেত্রবতী নদী খনন কাজ পরিদর্শনে এমপি রবি
রবিবার, ২৬ মার্চ ২০২৩, ০৯:০০ অপরাহ্ন

সোনালী আঁশ ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পারছে কলারোয়ার চাষীরা

রাজু রায়হান, কলারোয়া / ৪০৫
প্রকাশের সময় : শনিবার, ৭ আগস্ট, ২০২১

সাতক্ষীরা কলারোয়াতে চলতি মৌসুমে পাট কাটা, জাগ ও পাটকাঠি থেকে পাট ছাড়ানোর কাজ শুরু হয়েছে।

চাষের শুরুতে বৃষ্টি না হলেও পাট কাটার সময় পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হওয়ায় সময়মতো পাট কেটে তা বিভিন্ন জলাশয়ে জাগ দিচ্ছেন স্থানীয় কৃষকরা। তাই বর্তমানে পাট জাগ দেওয়া ও পাট ধোয়ার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কলারোয়ার পাট চাষিরা।

গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে পাটের দাম থাকায় কৃষকেরা খুশিতে পাটের কাজ করছেন। তবে শেষ পর্যন্ত পাটের এমন দাম থাকবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কিত কৃষক।

সাতক্ষীরা কলারোয়ার হরিনা-গোয়ালচাতরের পাট চাষি শফিকুল ইসলাম বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে পাট চাষে বীজ, নিড়ানি, হালচাষ, পাট কাটা ও ধোয়া বাবদ খরচ হচ্ছে প্রায় ১০ থেকে ১৩ হাজার টাকা। চলতি মৌসুমে পাটের ফলন হয়েছে বিঘা প্রতি ১৫থেকে ১৮মণ।

বর্তমান বাজারে প্রতি মণ পাট বিক্রি হচ্ছে ২২ থেকে২৩শ’ টাকা দরে। আর পাটকাঠি জ্বালানি হিসেবে খুব সহজে ব্যবহার করে ও চাষিরা প্রয়োজনে অতিরিক্ত পাটকাঠি বিক্রি করে অর্থ আয় করেন।

তিনি আরও বলেন, বাজারে পাটের সামগ্রীর চাহিদা বাড়লেই বিক্রি বাড়বে। এতে বাজারে পাটের দাম ও চাষিসহ সংশ্লিষ্ট সবাই লাভবান হবে। এ ব্যাপারে জরুরি পদক্ষেপ নিতে তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

উপজেলা কৃষি অফিসার রফিকুল ইসলাম যানান যে,কলারোয়ার মাটি পাট চাষের জন্য খুবই উপযোগী। তাছাড়া চলতি মৌসুমে পাট চাষের অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করায় আবাদ ভালো হয়েছে। কৃষক দাম ভালো পেলে আবারও পাটের সুদিন ফিরবে। মর্যাদা পাবে পাট চাষে। চলতি মৌসুমে উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রা ৩ হাজার হেক্টর জমি।কিন্তু অর্জন হয়েছে ৩ হাজার ২০ হেক্টর জমি।তবে উৎপাদন হিসেবে এবারে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ