HEADLINE
সাতক্ষীরায় ১৫টি যানবাহন ও ৬টি মুদি দোকানে জরিমানা সরসকাটি দাখিল মাদ্রাসায় পাতানো নিয়োগ বোর্ড সম্পন্ন দক্ষিণ ফিংড়িতে “শিশু যৌন নির্যাতন ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে তারুণ্য” শীর্ষক পথনাটক সরসকাটি দাখিল মাদ্রাসায় নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ অস্থিতিশীলতার দিকে বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশ যুবলীগের অঙ্গীকার আসাদুজ্জামান বাবু এমপি হলে সকল মানুষ পাবে উপকার সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ভারতীয় নাগরিক নিহত, আহত ১ সাতক্ষীরায় গলায় ফাঁ’স দিয়ে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহ’ত্যা কলারোয়ায় শিশুকে বাঁচাতে গিয়ে ইট ভাঙা গাড়ি উল্টে চালকের মৃ’ত্যু বাবুলিয়ায় বি.বি ইটভাটা ধ্বংস, এস.বি.এল ইটভাটাকে ১ লাখ টাকা জরিমানা
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৭:০৭ অপরাহ্ন

সোনালী আঁশ ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পারছে কলারোয়ার চাষীরা

রাজু রায়হান, কলারোয়া / ৪৯৬
প্রকাশের সময় : শনিবার, ৭ আগস্ট, ২০২১

সাতক্ষীরা কলারোয়াতে চলতি মৌসুমে পাট কাটা, জাগ ও পাটকাঠি থেকে পাট ছাড়ানোর কাজ শুরু হয়েছে।

চাষের শুরুতে বৃষ্টি না হলেও পাট কাটার সময় পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হওয়ায় সময়মতো পাট কেটে তা বিভিন্ন জলাশয়ে জাগ দিচ্ছেন স্থানীয় কৃষকরা। তাই বর্তমানে পাট জাগ দেওয়া ও পাট ধোয়ার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কলারোয়ার পাট চাষিরা।

গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে পাটের দাম থাকায় কৃষকেরা খুশিতে পাটের কাজ করছেন। তবে শেষ পর্যন্ত পাটের এমন দাম থাকবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কিত কৃষক।

সাতক্ষীরা কলারোয়ার হরিনা-গোয়ালচাতরের পাট চাষি শফিকুল ইসলাম বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে পাট চাষে বীজ, নিড়ানি, হালচাষ, পাট কাটা ও ধোয়া বাবদ খরচ হচ্ছে প্রায় ১০ থেকে ১৩ হাজার টাকা। চলতি মৌসুমে পাটের ফলন হয়েছে বিঘা প্রতি ১৫থেকে ১৮মণ।

বর্তমান বাজারে প্রতি মণ পাট বিক্রি হচ্ছে ২২ থেকে২৩শ’ টাকা দরে। আর পাটকাঠি জ্বালানি হিসেবে খুব সহজে ব্যবহার করে ও চাষিরা প্রয়োজনে অতিরিক্ত পাটকাঠি বিক্রি করে অর্থ আয় করেন।

তিনি আরও বলেন, বাজারে পাটের সামগ্রীর চাহিদা বাড়লেই বিক্রি বাড়বে। এতে বাজারে পাটের দাম ও চাষিসহ সংশ্লিষ্ট সবাই লাভবান হবে। এ ব্যাপারে জরুরি পদক্ষেপ নিতে তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

উপজেলা কৃষি অফিসার রফিকুল ইসলাম যানান যে,কলারোয়ার মাটি পাট চাষের জন্য খুবই উপযোগী। তাছাড়া চলতি মৌসুমে পাট চাষের অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করায় আবাদ ভালো হয়েছে। কৃষক দাম ভালো পেলে আবারও পাটের সুদিন ফিরবে। মর্যাদা পাবে পাট চাষে। চলতি মৌসুমে উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রা ৩ হাজার হেক্টর জমি।কিন্তু অর্জন হয়েছে ৩ হাজার ২০ হেক্টর জমি।তবে উৎপাদন হিসেবে এবারে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ