HEADLINE
সাতক্ষীরায় কিশোর গ্যাংয়ের হাম’লায় কিশোরের মৃ’ত্যু লিবিয়ায় প্রবাসীকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, অভিযোগ করে বিপাকে পরিবার সাতক্ষীরায় প্রায় ৩ কোটি টাকার এলএসডি ও হেরোইনসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে সাড়ে ৩শ’ মেট্রিক টন পেঁয়াজ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে ইছামতি নদীতে জেলের জালে ধরা পড়লো ৩শ কেজির শাপলা মাছ সা’পে কা’মড়ানোর ১৩ দিন পর সাতক্ষীরায় খামার ব্যবসায়ীর মৃ’ত্যু সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাড়াতে হবে নারীর ভূমিকা সাতক্ষীরায় বিপুল পরিমান জন্মনিয়ন্ত্রণ ঔষধ জব্দ, আটক ২ আব্দুল মোতালেব ছিলেন সাংবাদিকতার এক উজ্জ্বল নক্ষত্র সুন্দরবনে পর্যটকসহ সকল ধরনের প্রবেশ ৩ মাসের জন্য বন্ধ
শুক্রবার, ০৯ জুন ২০২৩, ০৫:৫৫ অপরাহ্ন

সাংবাদিক দীন মাহমুদকে জবাই করে হত্যার ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন

কপিলমুনি প্রতিনিধি / ২৭৭
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১

কপিলমুনিতে সাংবাদিক পিতা-পুত্রকে জীবননাশের হুমকির ঘটনায় থানায় জিডি ও মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশে ঘটনাটিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে অপতৎপরতা শুরু হয়েছে।ঘটনার নায়ক কুদ্দুস শেখ নিজেকে নির্দোষ প্রমানে বুধবার পাইকগাছা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য সরবরাহ করেছে বলে দাবী করেছেন সাংবাদিক পরিবার। যার প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে সাংবাদিক শেখ দীন মাহমুদ উপজেলার কপিলমুনি সিটি প্রেসক্লাবে পাল্টা সংবাদ সম্মেলনে প্রকৃত ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। এসময় দীন মাহমুদ তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, মূলত ঘটনার দিন শুক্রবার (১৩ আগস্ট) সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০ টার দিকে তিনি ও তার ছেলে শেখ নাদীর শাহার সম্পাদনায় প্রকাশিত অনলাইন দৈনিক ইন্ডিপেন্ডেন্ট এর কার্যালয়ের সামনে সংবাদ সংক্রান্তে হুমকির সম্মুখীন হন। এঘটনায় ঐ দিন তার ছেলে পাইকগাছা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করে। যার নং ৭৬২, তাং-১৩/০৮/২১ ইং। এদিকে কুদ্দুস শেখসহ অন্যান্যরা ঘটনাটিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে বিভিন্নভাবে অপপ্রচার শুরু করেছে। যার ধারাবাহিকতায় আয়োজিত সম্মেলনে কুদ্দুস দাবি করেছেন, যে তারা দীন মাহমুদের কাছে টাকা ও পৈত্রিক জমি পাবে যা ছেড়ে দিতে বলায় তার বিরুদ্ধে মানহানিকর সংবাদ প্রকাশ ও ষড়যন্ত্র করছেন। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। এসময় দীন মাহমুদ তার লিখিত বক্তব্যে আরো বলেন, সরকারের সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষক সহ দেশবাসীর উদ্দেশ্যে আমার আকূতি, আমার পিতা-মাতা দু’জনই দূরারোগ্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তিনি তাদের একমাত্র ছেলে। দাম্পত্য জীবনে দুই ছেলে ও এক মেয়ের পিতা। তার মধ্যে ছোট ছেলে নাহীদ আহম্মেদ জন্ম থেকে শারীরিক ও মানষিক প্রতিবন্দী। পিতার রেখে যাওয়া স্বল্প জমি ও দোকান-পাঠ এবং একমাত্র উপার্জনক্ষম তার স্বল্প আয়ে কোন রকম বেঁচে রয়েছেন। জীবন চলার পথে কখনো না খেয়ে থাকলেও কারো কাছে সাহায্যের জন্য হাত পাতেননি। কিন্ত সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনাটি নিয়ে বর্তমানে পরিবার নিয়ে মারাত্নক ভীত সন্ত্রস্ত রয়েছেন। এসময় তিনি শুধুমাত্র সম্মানের সাথে নিরাপদে বেঁচে থাকার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের প্রতি জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন।


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ