HEADLINE
অস্থিতিশীলতার দিকে বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশ যুবলীগের অঙ্গীকার আসাদুজ্জামান বাবু এমপি হলে সকল মানুষ পাবে উপকার সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ভারতীয় নাগরিক নিহত, আহত ১ সাতক্ষীরায় গলায় ফাঁ’স দিয়ে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহ’ত্যা কলারোয়ায় শিশুকে বাঁচাতে গিয়ে ইট ভাঙা গাড়ি উল্টে চালকের মৃ’ত্যু বাবুলিয়ায় বি.বি ইটভাটা ধ্বংস, এস.বি.এল ইটভাটাকে ১ লাখ টাকা জরিমানা কাদাকাটি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ভূমি কর্মকর্তা ৮ মাস অনুপস্থিত সাতক্ষীরা-৪ আসনে নৌকার মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা বাবলুর রহমান সাতক্ষীরায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হয়ে মা-ছেলে আহত দেবহাটা নির্বাচন অফিস পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসক
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ০৯:৪৫ অপরাহ্ন

মুন্সিগঞ্জে ইউপি সদস্য আনারুলের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

শ্যামনগর প্রতিনিধি / ৫৯৪
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৯ জুলাই, ২০২১

মোঃ জব্বার গাজী বলেন, আমি মরাগাং গ্রামের একজন স্থায়ী বাসিন্দা আমি পেশায় একজন সুন্দরবনের জেলে, সুন্দরবনের গহীন জঙ্গলে মাছ, কাঁকড়া ও মধু আহরণ করে জীবিকা নির্বাহ করি । আমার পরিবারের সদস্য ৫জন, আমি পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, বন বিভাগ থেকে পাস পারমিট নিয়ে মাছ ধরতে যায়, সাত নাম্বার ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ আনারুল ইসলাম এর সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুবই ভালো ছিল, এলাকার বিভিন্ন উন্নয়নে আমাকে নিয়ে সর্বদা কাজ করতো, মাঝে মধ্যে আমাকে খারাপ করতে বাধ্য করিত, সে কারণে তার সঙ্গে মনোমালিন্য হয় আমি তার সঙ্গ ছেড়ে দেয়, ইউপি সদস্য আনারুল ইসলাম এর অফিসের পাশে যুব গঠনের জন্য অফিস খুলি। সেই আক্রোশে ক্ষিপ্ত হয়ে আনারুল মেম্বার আমাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করার জন্য চক্রান্তে লিপ্ত থাকে। গত ২ জুলাই ২১ তারিখ রাত এগারোটার দিকে ইউপি সদস্য আনারুল ইসলাম সহযোগী গ্রামের মৃত সাকার আলী সরদারের পুত্র বাবু সরদার আমার বাড়িতে হরিণের মাংস তুলে দেয়। তারপর আনারুল ইসলাম বন বিভাগকে মোবাইলের মাধ্যমে জানাইয়া আমার বাড়িতে বনবিভাগের ফোর্স নিয়ে আসে এবং আমাকে ষড়যন্ত্র মূলক ভাবে ধরিয়ে দেয়। ৩ জুলাই থেকে ১৮ জুলাই সাতক্ষীরা জেল হাজতে আটক থাকি। আমার ভাই আব্দুল করিম আমাকে আইনি প্রক্রিয়ায় জেল থেকে বাহির করার জন্য বিভিন্নভাবে চেষ্টা করে, একপর্যায়ে আমার ভাই আনারুলের কাছে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন আমি থেকে জব্বারক ধরিয়ে দিয়েছি আবার আমি থেকেই তাকে ছাড়ানোর ব্যবস্থা করব। সে কথা বলে আমার পরিবারের কাছে ছাড়ানোর জন্য আনারুল মেম্বার উৎকোচ অন দাবি করে। আমি আনারুল মেম্বারের ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পড়ে নিরাপদ ব্যক্তি হিসেবে ১৫ দিন জেল হাজতে আটক ছিলাম, যার কারণে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। সেকারণে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আনারুল মেম্বার ও  বাবু সরদার আমাকে মিথ্যা ভাবে হরিণের মাংস দিয়ে ধরিয়ে দেওয়া বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অবগত করার মাধ্যমে তদন্ত পূর্বক সঠিক প্রতিকার পাইবার নৃত্যের আপনার শরণাপন্ন হইলাম।


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ