HEADLINE
লিবিয়ায় প্রবাসীকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, অভিযোগ করে বিপাকে পরিবার সাতক্ষীরায় প্রায় ৩ কোটি টাকার এলএসডি ও হেরোইনসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে সাড়ে ৩শ’ মেট্রিক টন পেঁয়াজ বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে ইছামতি নদীতে জেলের জালে ধরা পড়লো ৩শ কেজির শাপলা মাছ সা’পে কা’মড়ানোর ১৩ দিন পর সাতক্ষীরায় খামার ব্যবসায়ীর মৃ’ত্যু সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাড়াতে হবে নারীর ভূমিকা সাতক্ষীরায় বিপুল পরিমান জন্মনিয়ন্ত্রণ ঔষধ জব্দ, আটক ২ আব্দুল মোতালেব ছিলেন সাংবাদিকতার এক উজ্জ্বল নক্ষত্র সুন্দরবনে পর্যটকসহ সকল ধরনের প্রবেশ ৩ মাসের জন্য বন্ধ সাতক্ষীরা পৌর মেয়র চিশতীকে দায়িত্বভার বুঝিয়ে দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩, ০৯:২০ অপরাহ্ন

বেনাপোলে ভারতগামী পাসপোর্ট যাত্রীদের রাত কাটছে রাস্তায়

টিটু মিলন, বেনাপোল / ২৫৪
প্রকাশের সময় : শনিবার, ৯ জুলাই, ২০২২

দেশের বৃহত্তর স্থলবন্দর বেনাপোলে টানা রোদ্রে দীর্ঘ সময়ের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও যেতে পারেনি শতশত ভারতগামী পাসপোর্ট যাত্রী। অনেকে স্থানীয় হোটেল গুলোতে ঠাঁই হলেও বেশিরভাগ যাত্রীদের হোটেলে রুম না থাকায় আশ্রয় নিয়েছে প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের ফ্লোরে। এদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছে।

এসময় কয়েকজনের সাথে কথা হলে রাজশাহী থেকে আসা সুব্রত জানায়, দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থেকে পা ব্যাথা হয়ে গেছে তবুও যেতে পারিনি। হোটেলে রুম খালি নাই। যার কারণে বাহিরে থেকে রাত কাটাচ্ছি। 

শরীয়তপুরের সোহেল উদ্দিন জানান, ৫/৬ ঘন্টা দাঁড়িয়েও ইমিগ্রেশন পর্যন্ত পৌঁছাতে পারিনি। এমতাবস্থায় থাকা খাওয়ারও বেশ সমস্যা। 

বরিশাল থেকে আসা সুচিত্রা রানি পাল নামের এক বৃদ্ধা জানান, ভারতে চিকিৎসার জন্য যাচ্ছিলাম কিন্তু এখানে এসে আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েছি। হোটেলে জায়গা নাই। অচেনা জায়গা, কিছুই চিনি না। খাবার কিনে খাব আশেপাশের দোকানগুলোও বন্ধ। 

ভারতীয় পাসপোর্টধারী যাত্রী শংকর শাহা শত অভিযোগ নিয়ে বলেন, বাংলাদেশে এসে অনেক কিছু শিখে গেলাম। বেনাপোল বন্দর কর্তৃপক্ষ প্রতিটি পাসপোর্ট যাত্রীদের কাছ থেকে যাত্রী সেবার নামে ৫০ টাকা করে নিলেও, এখানে চোখে পড়ার মতো তেমন কোন যাত্রী সেবা নাই। প্রচন্ড গরমের মধ্যে টানা রোদ্রে দীর্ঘ সময় দাঁড়াতে হচ্ছে। নেই যাত্রীদের জন্য তেমন কোন বসার জায়গা। নারী-পুরুষ, শিশু, বয়স্ক সবাইকে এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তাহলে সেবা না দিয়েও কেন বন্দর কর্তৃপক্ষ আমাদের কাছ থেকে সেবার নামে ৫০ টাকা করে চাঁদাবাজি করছে।

জীবন ঘোষ বলেন, দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়েও যাওয়া হলো না। আশ্রয় জুটেছে বন্দর প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের ফ্লোরে। এখানে ৫০ টাকা করে বন্দর চার্জ নিলেও নেই কোন ফ্যানের ব্যবস্থা। প্রচন্ড গরমের মধ্যে বসে আছি। আমার মতো শত শত পাসপোর্ট যাত্রীদেরও একই অবস্থা


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ