HEADLINE
রপ্তানি বন্ধের ঘোষণায় একদিনেই সাতক্ষীরায় পেঁয়াজের দাম দ্বিগুন সাতক্ষীরায় ফের একই পরিবারের ৪ জনকে অজ্ঞান করে সর্বস্ব লুট আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সহিংসতা দূর করি সাতক্ষীরায় ১৫টি যানবাহন ও ৬টি মুদি দোকানে জরিমানা সরসকাটি দাখিল মাদ্রাসায় পাতানো নিয়োগ বোর্ড সম্পন্ন দক্ষিণ ফিংড়িতে “শিশু যৌন নির্যাতন ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে তারুণ্য” শীর্ষক পথনাটক সরসকাটি দাখিল মাদ্রাসায় নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ অস্থিতিশীলতার দিকে বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশ যুবলীগের অঙ্গীকার আসাদুজ্জামান বাবু এমপি হলে সকল মানুষ পাবে উপকার সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ভারতীয় নাগরিক নিহত, আহত ১
রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:১৩ অপরাহ্ন

দ্বিতীয় স্ত্রীর ষড়যন্ত্র থেকে বাঁচতে স্বামীর আকুতি

আশাশুনি ব্যুরো / ১৭৩
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৩

সাতক্ষীরার আশাশুনিতে দ্বিতীয় স্ত্রীর ভিত্তিহীন অভিযোগ ও ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা পেতে স্বামী প্রশাসনের কাছে আকুতি জানিয়েছে। ভুক্তভোগী স্বামী আশাশুনি উপজেলার ফকরাবাদ গ্রামের আব্দুর রশিদ গাজীর ছেলে সেলিম রেজা সাংবাদিকদের কাছে জানান, ১ বছর আগে তার সাথে শ্যামনগর উপজেলার পূর্ব ধানখালির মোকছেদ মিস্ত্রীর মেয়ে রমেছা খাতুনের প্রেমের মাধ্যমে বিয়ে হয়। এছিল তার দ্বিতীয় স্ত্রী। বিয়ের পর থেকে রমেছা সাথে শ্বশুর বাড়িতে থাকতো তারা। সুখের সংসার ছিলো তাদের। কিছুদিন যেতে ননা যেতেই ফোনে কথা বলা নিয়ে ঝগড়া শুরু হয়। স্বামী বলেন, আমি কাজের জন্য বিভিন্ন সময়ে বাইরে যেতাম। এ সুযোগে স্ত্রী অচেনা নাম্বারে ফোনে কথা বললে আমি তা নিয়ে প্রশ্ন করলে তার পরিচিত লোক বা বন্ধু বলে বাহানা করতে থাকে। সে ফোনে কেনো কথা বলে, কার সাথে কথা বলে এ নিয়ে প্রায় সময় আমাদের মাঝে ঝগড়া হতো। এক পর্যায়ে সে তার পরিচিত ও এলাকার লোকজন দিয়ে আমাকে মারপিট করে। মারপিটের ঘটনার পর থেকে আমি শ্বশুর বাড়ি থেকে ক্ষোভে তাকে রেখে গ্রামের বাড়িতে চলে আসি। এরপর থেকে সে আমাকে বিভিন্নভাবে হুমকি ও বিপদে ফেলার চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিছুদিন পর আমার শ্বাশুড়ি আমাকে ফোন করে বলে রমেছা কোথায় এবং তিনি আমার নামে আশাশুনি থানায় একটি মিথ্যা অভিযোগ করে। পরবর্তীতে নাকি ডুমুরিয়া থানা পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। এছাড়া আমি আর কিছুই জানিনা। ভুক্তভোগী স্বামী সেলিম রেজার প্রথম স্ত্রী সাধনা খাতুন জানান, ১১ বছর পূর্বে আমাদের পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয় ।দাম্পত্য জীবনে আমাদের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। কিন্তু এক মাস আগে হঠাৎ রমেছা খাতুন নাকি আমার স্বামীর দ্বিতীয় স্ত্রী এই দাবিতে আমাদের গ্রামের বাড়ি ফকরাবাদ আসে। বিয়ে সঠিক হওয়ায় স্থানীয় লোকজন ও আমার স্বামীর সম্মতিতে আমার স্বামীর বাড়িতে থাকতে শুরু করে রমেছা । ছয় দিন থাকার পরে সে হঠাৎ চলে যায়। পরবর্তীতে আমি জানতে পারি আমার স্বামীর সাথে পুনরায় তার ফোনে কথা হয়। আমার স্বামী তার দ্বিতীয় স্ত্রী রমেছা খাতুনের পিতার বাড়ি গেলে তাকে মারপিট করা হলে রমেছা খাতুনকে রেখে আমার স্বামী গ্রামের বাড়িতে চলে আসে। তারপর থেকে আমার স্বামীর দ্বিতীয় স্ত্রী ও তার পরিবার আমার স্বামীকে বিপদে ফেলানোর জন্য থানায় মিথ্যা অভিযোগ সহ নানা পরিকল্পনা করে যাচ্ছে। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে আমরা প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি। এব্যাপারে দ্বিতীয় স্ত্রী রমেছা খাতুনের বক্তব্য জানতে চেস্টা করা হলেও সম্ভব হয়নি।


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ