HEADLINE
অস্থিতিশীলতার দিকে বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশ যুবলীগের অঙ্গীকার আসাদুজ্জামান বাবু এমপি হলে সকল মানুষ পাবে উপকার সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ভারতীয় নাগরিক নিহত, আহত ১ সাতক্ষীরায় গলায় ফাঁ’স দিয়ে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহ’ত্যা কলারোয়ায় শিশুকে বাঁচাতে গিয়ে ইট ভাঙা গাড়ি উল্টে চালকের মৃ’ত্যু বাবুলিয়ায় বি.বি ইটভাটা ধ্বংস, এস.বি.এল ইটভাটাকে ১ লাখ টাকা জরিমানা কাদাকাটি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ভূমি কর্মকর্তা ৮ মাস অনুপস্থিত সাতক্ষীরা-৪ আসনে নৌকার মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা বাবলুর রহমান সাতক্ষীরায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হয়ে মা-ছেলে আহত দেবহাটা নির্বাচন অফিস পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসক
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১০:১২ অপরাহ্ন

কলারোয়ায় পলিথিনের ছাউনি জরাজীর্ণ ঘরে জাহাঙ্গীরের মানবেতর জীবনযাপন

হাবিবুল্লাহ বাহার / ৫৩০
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৬ জুলাই, ২০২১

কলারোয়ার জয়নগর ইউনিয়নের ধানদিয়া গ্রামের জাহাঙ্গীর হোসেনের মাথা গোজার ঠাই না থাকায় মানবেতর জীবন যা।যাপন করছেে। মঙ্গলবার (৬জুলাই) সরেজমিনে ৯নং ওয়ার্ডের ধানদিয়া গ্রামের আহম্মদ আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর হোসেন(৩০) বাড়িতে ঘুরে দেখা গেছে পলিথিনের ছাউনি ও বাঁশের বেড়া দিয়ে ঘরটি স্থাপন করা হয়েছে।

লকডাউনে জাহাঙ্গীর হোসেন কর্মহীন হয়ে পড়ায় নিস্ককর্ম পরিবারটি মানবেতর জীবনযাপন করছে।প্রতিবেশি সিরাজুল ইসলাম জানান, জাহাঙ্গীর হোসেন পৈত্রিক সুত্রে কোন জমি পান নি,তার পিতারও কোন ফসলি জমি না,যার কারনে জাহাঙ্গীর হোসেন কোন ফসলী জমি পান নি।তার পরিবারে সদস্য সংখ্যা ২, তিনি এবং তার স্ত্রী।পেশায় জাহাঙ্গীর হোসেন ভাঙ্গাহাড়ির ব্যবসা  করেন। বর্তমানে লকডাউনের কারণে ব্যবসা বন্ধ।কর্মহীন দুই সদস্যোর পরিবারটি বর্তমানে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সংসারই চলেনা তার উপরে জরাজীর্ণ ঘরটি নিয়ে মুসকিলে পড়েছেন পরিবারটি।একটু বৃষ্টি হলেই ঘরে পানি পড়ে, আসবাপ পত্র সহ বিছানা, কাপড় সব ভিজে যায়।বসবাসের অনুপযোগী ঘরটিতে ভিজেপুড়ে অতি কষ্টে বসবাস করছেন পরিবারটি।আর একটু হালকা ঝড়ো হাওয়া বইলে তো আর কোন কথা থাকে না, ঘরে ছাউনির পলিথিন ছিড়ে সমস্ত ঘর ভিজে একাকর হয়ে যায়।
জাহাঙ্গীর হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান,তিনি দীর্ঘদিন ধরে পলিথিনের ছাউনি তলে,বাঁশের বেড়া দিয়ে বসবাস করছেন স্ত্রী কে নিয়ে।ভাঙ্গাহাড়ির ব্যবসা করে সামান্য আয়ে অতি কষ্টে জীবন ধারণ করে বেঁচে আছেন।ফসলের কোন জমি নেই তার,সামান্য আয় খেয়ে পরে বেঁচে আছেন কোন রকমে তার উপর মাথা গোজার ঠাই টুকু করতে পারছেন না।পলিথিনের ছাউনি, বাঁশের বেড়া দিয়ে থাকছেন স্ত্রীকে নিয়ে।তিনি আরও জানান, এলাকার জন প্রতিনিধিদের বলেও কোন সুরাহা হয়নি। উপজেলা সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন তিনি।


এলাকা বাসী সহ জাহাঙ্গীর হোসেনের প্রতিবেশীরা উপজেলা প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের উদ্দেশ্য, করে বলেন সত্তর যেন পরিবারটির মাথা গোজার ঠাই পাই, তার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন।বিশেষ করে চলতি বর্ষা মৌসুমে তাদের ঐ ঘরটিতে থাকতে বেশ মুসকিলে পড়তে হয় এমনি জানিয়েছেন। 


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ