HEADLINE
কবিতা: উন্নয়নের শপিংমল বাংলাদেশি কমিউনিটি ইন সাইপ্রাসের নতুন কমিটি ঘোষণা পাঁচ টাকা নিয়ে কথা কাটাকাটি, ভ্যান চালকের ঘুষিতে যাত্রীর মৃত্যু ভোমরা বন্দরে পেঁয়াজ মজুদ রাখায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে তিন ব্যবসায়ীকে জরিমানা সাতক্ষীরা কারাগারে আসামির মৃত্যু! ঝাউডাঙ্গায় রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা কাভার্ড ভ্যানে ধাক্কা, বাসের ১০ যাত্রী আহত কলারোয়া ফুটবল মাঠে আনন্দ মেলার নামে চলছে অবৈধ লটারির রমরমা বাণিজ্য! কলারোয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত সাতক্ষীরার নলতা শরীফে ৫৯ তম বার্ষিক ওরছ শুরু ৯ ফেব্রুয়ারি জনগণের ক্ষতি করে কোনো কাজ করা যাবে না- ঝাউডাঙ্গায় বেত্রবতী নদী খনন কাজ পরিদর্শনে এমপি রবি
রবিবার, ২৬ মার্চ ২০২৩, ০৮:২৭ অপরাহ্ন

আশাশুনিতে জমি জবর দখলকারীদের ষড়যন্ত্রে হাশেম পরিবার অতিষ্ঠ

জি এম মুজিবুর রহমান, আশাশুনি / ২৯৭
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৬ জুলাই, ২০২১

আশাশুনি সদরে জমি ক্রয়করে দীর্ঘকাল ঘরবাড়ি বেধে বসবাসকারী হাশেম ঢালীর পরিবারবর্গ প্রতিপক্ষের অবৈধ ভাবে জমি জবর দখল ও নানাবিধ ষড়যন্ত্রে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এব্যাপারে প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও বিজ্ঞ আদালতের সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।


আশাশুনি সদরে বসবাসকারী হাশেম ঢালী, তার স্ত্রী মাজেদা খাতুন ও ভাই হযরত ঢালী আশাশুনি মৌজায় ৪৯৯ খতিয়ানে, ৯৭, ৯৮ ও ৬৪২ দাগে ৬৯ শতক জমি ২০০৪ সাল হতে ২০১৮ সালের মধ্যে রেজিষ্ট্রী কোবালা দলিলের মাধ্যমে আশাশুনি গ্রামের বেচু সরদারের পুত্র মোছেল উদ্দিন সরদারসহ ৮ জনের কাছ থেকে ক্রয় করেন। যার খরিদাসূত্রে নাম পত্তন, চেক দাখিলাসহ বর্তমান প্রিন্ট পর্চা তাদের নামে হয়েছে। তাদের জমির চৌহদ্দি দক্ষিণে পিচের রাস্তা, উত্তরে নদী, পূর্বে বাবলু, আয়ুব গং, পশ্চিমে অদুদ গং এর জমি রয়েছে। তাদের জমি সীমানা পিলার ও বাঁধ দিয়ে পৃথক করা। হাশেম ঢালী জানান, ৬৯ শতক জমির মধ্যে ৭ শতক জমি ২০১৬ সালে আমিরুলের স্ত্রী মারুফার ৩ শতক ও আমিরুলের কাছে ৪ শতক বিক্রয় করে দখল বুঝিয়ে দেন ও নামপত্তন হয়েছে। সেখানে তারা বসবাস করছে। কিন্তু আমিরুল ও মারুফা তাদের সীমানা অতিক্রম করে একটু একটু করে পাশের জমি জবর দখল করে আসছে। ঘর রক্ষার নামে খুটি পুতে, বেড়া দিয়ে ও মাটির বস্তা ফেলে কৌশলে দখল ক্রিয়া করে যাচ্ছে। পাশে তার মৎস্য ঘেরে আটন পেতে মাছ ধরে নিচ্ছে। তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে অভিযোগ করলে সরকারি সার্ভেয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়ে ৪/৮/২০ তাং সরেজমিন জমি মাপ জরিপ করে লাল পতাকা টানিয়ে সীমানা চিহ্নিত ও ইউএনও বরাবর প্রতিবেদন দাখিল করেন। কিন্তু প্রতিপক্ষ পরবর্তীতে লাল পতাকা উড়ে দেয় এবং কৌশলে সীমানা অতিক্রম করে জবর দখল ক্রিয়া খুবই ধিরস্থির ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। এনিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানের কাছে অভিযোগ করলে তিনি থানাকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে বলেন। থানা নোটিশ করলেও তারা হাজির হয়নি। হাশেম ঢালী আক্ষেপ করে বলেন, শান্তি শৃংখলা বজায় রাখতে প্রশাসন, জন প্রতিনিধি ও থানার আশ্রয় নিয়েছি। কিন্তু কোন কিছুই তারা মানতে চায়না। তারা নিয়মিত জবর দখল, মৎস্য ঘেরের মাছ ধরে নেওয়ার অপরাধ করে যাচ্ছে। উপরন্ত নিজেদের জবর দখল ও মাছ মেরে নেওয়ার অপরাধ ঢাকতে উল্টো তাদের (হাশেম) বিরুদ্ধে মিথ্যা, সম্পূর্ণ অমুলক কাহিনী সাজিয়ে সংবাদ প্রকাশসহ তাদের মান সম্মান হানির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি তাদের অপকর্মের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও আইন আদালতের সহযোগিতা কামনা করেছেন।


এই শ্রেণীর আরো সংবাদ